রোজার স্বাস্থ্য বেনিফিট বা উপকারিতা নিয়ে কারও কোন সন্দেহ নেই। বিজ্ঞানীরাও অনেক ক্ষেত্রে ভেবে পান না এমন কোন অদৃশ্য শক্তি কাজ করে যে সারাদিন অভুক্ত থাকেন অথচ রোজাদারগণ কষ্ট পান না বরং শারীরিকভাবে সুস্থ থাকেন।
এছাড়া ডায়াবেটিস রোগীরা রোজা থাকেন অথচ হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয় না। এটাও মহান সৃষ্টিকর্তার এক অপরিমেয় কুদরত। এবার খোদ মার্কিন বিশেষজ্ঞগণ গবেষণায় দেখেছেন রোজাদারগণের মস্তিষ্কে নিউরোট্রফিক ফ্যাক্টর নামক এক ধরনের মস্তিষ্ক উদ্দীপক বেড়ে যায়। আর এর ফলে নতুন ব্রেইন সেল বা মস্তিষ্ক কোষ উত্পাদন বাড়ে। অথচ বিজ্ঞানীরা সব সময় বলে আসছেন বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের অন্যান্য কোষের মত মস্তিষ্ক কোষেরও ক্ষয় হয় এবং নতুন মস্তিষ্ক কোষ তৈরি হয় না। অথচ রোজাদারগণের পজিটিভ ও আধ্যাত্মিক চিন্তার কারণে মস্তিষ্ক কোষ নতুন করে তৈরি হয়। এটাও মহান আল্লাহতায়ালার এক অপরিমেয় কুদরত। আর যেহেতু রমযানে মস্তিষ্ক কোষের উত্পাদন বাড়ে সে কারণে মস্তিষ্কের ক্ষমতাও বাড়ে। এছাড়া বিশেষজ্ঞগণ গবেষণায় আরও দেখেছেন স্ট্রেস হরমোন নামে বহুল পরিচিত কার্টিসোল হরমোন যা এড্রিনাল গ্লান্ড থেকে নিঃসরিত হয়। রোজাদারগণের স্ট্রেস হরমোন রোজা
থাকাকালীন এবং রোজার পরে উল্লেখযোগ্য হারে হরাস পায়। তাই এ সময় মানসিক শান্তি থাকে অন্যান্য সময়ের চেয়ে অনেক বেশি।
Related Topics: care, head, health, islam, islamic, ramadan, tips, ইসলামী, ফযীলত, স্বাস্থ্য,
Post a Comment